Parcha of Land ( পাবলিক ভিউ আন্ডার ইন্ডিয়ান প্রিএ্যাম্বেল অন লিবার্টি ) Mutation Certificates {to Save Rs.1000/- study minutely}
( দাগের তথ্য তোলার জন্য ১০ + ১০ টাকার দুটো কোর্ট ফিস্
লাগবে। হাতে হাতে কাউন্টারে জমা দেবেন ফর্মে সাঁটবেন না। )
ph#2586-0016 “কোর্ট ফিস্” গুলো সরকারি আদালতে বা জমি রেজিষ্ট্রী
অফিসের ষ্টাম্প ভেন্ডরদের কাছে পাবেন।
Form_Plot_Search+blank(দাগের তথ্য) Form_Mutation_WithFormField(পর্চা ) Form57_NoticeTo2ndParty( অন্যের নাম পর্চা থেকে হটানোর জন্য নোটিস্ )
কম্পিউটার দিয়েই এই ফর্মগুলো ফিল আপ করা যায়
তাই হাতে লেখার দরকার নেই যেকোনো পিডিএফ রিডার দিয়েই এগুলোর উপর লেখা
যায়। প্রথমে ফর্ম ডাউনলোড করুন, তারপর যেকোনো পিডিএফ রিডার দিয়ে লিখুন,
লেখা শেষ হোলে প্রিন্ট নিন বা সেভ করুন পরে প্রিন্ট নেওয়ার জন্য।
১) আপনার দলিলে যত জনের নাম আছে তত জনকে
সম্পূর্ন আলাদা আলাদা ভাবে মিউটেশনের জন্য এপ্লাই করতে আলাদা ফর্মেতে। এর
জন্য কোর্ট বা রেজিস্ট্রি অফিস থেকে অবশ্যই আগে ৫, ১০, ১০, ৫, টাকার
কোর্টফিস্ ঃ ৬০/৮০ /টাকার মতো আগেই আগেই কিনে নেবেন।
২) ফর্ম ৫০ বা মিউটেশন ফর্ম ফিল আপ করে অবশ্যই প্রথম ও চতুর্থ পাতার *** দু কপি করে জেরস্ক্র করে নেবেন রিসিট্ পাওয়ার জন্য। বুঝে নিন যখন মিউটেশন ফর্ম(যা মূলত আট পাতার) কাউন্টারে জমা দেবেন তখন এটা ৮ পাতা + ২ বা ৪ পাতার অতিরিক্ত হয়ে যাবে, দলিল, দাগের তথ্য ইত্যাদি ছাড়াও ।৩) যতজনকে নোটিস্ করতে হবে ততগুলো খামের উপর ঠিকানা লিখে জমা দিতে হবে যাতে সবাইকে নোটিস্ করা যায়, এই বিষয়ে শুধু এফিডেভিটে বা নোটারীতে কাজ হবে না। আইনতঃ কোন দাবীদার তৈরি হয়ে গেলে তাঁকে বা তাদেরকে রেজিষ্ট্রি পোষ্ট নোটিস মাস্ট। রেভ্যিন্যুয় অফিসাররা হেয়ারিং এর দিন ঠিক করবেন নতুন পর্চায় কার কার নাম উঠবে, আসল দলিল দেখে।
***( কোনো সরকারী ভুলে বা আপনার থেকে আরো
বেশী পয়সা খেঁচার জন্য আপনার পূর্ব্বপরিচিত ল্যান্ড রিফর্মস অফিসের
লোকেরা কারসাজী করে সরকারী রেকর্ডে আপনার জায়গায় অন্য কারো নাম তুলে দিয়ে
থাকে তো ঘাবড়াবার কিছু নেই, দেখবেন ঐ আট পাতার মিউটেশন ফর্মে একটা পাতা (ফর্ম ৫৭) সেটা জেরক্স করে বিএলআরও অফিসের শীল করিয়ে রেজিষ্ট্রি চিঠি (প্রথম পক্ষ মানে নিজেকে ) ও (দ্বিতীয় পক্ষকে) পাঠান তাঁকে হেয়ারিং এর দিন জানিয়ে। কেউ আসবে না ! তাই রেভ্যিন্যু অফিসার শেষমেশ আপনার নামেই পর্চা বার করে দেবে। ও দ্বিতীয় পক্ষ না থাকলে প্রথম পক্ষকেই রেজিষ্ট্রী পোষ্ট করতে হবে আপনার ঠিকানা সরকারীভাবে যাচাইয়ের জন্য।
আপনি এই ধরনের ষড়যন্ত্রের শিকার হবেন যদি
আপনি অতীতে কখনো আপনার পূর্ব্বপরিচিত বিএলআরও অধস্তনঃ কর্মীর সঙ্গে
মিউটেশনের ব্যাপারে যোগাযোগ করে থাকেন। লগে লগে এদের যোগাযোগ আছে , আপনার
অজ্ঞানতার পরিমাণ বুঝেঁ নিয়ে এরা এই ধরনের ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয় এই ভেবে ,
আপনি এদের পকেট কাষ্টমার তাই কিছুদিন বাদেই আবার এদের কাছে আসবেন তখন আবার
দ্বিতীয় দফায় আপানার থেকে বিভিন্ন ভয় দেখিয়ে আপনার দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে
ভাল মতন মাল খেঁচে নেওয়া যাবে। )
৪) চিঠি রেজিষ্ট্রি করে ছোট্ট পোষ্টাল
রিসিট, গুলো যত্ন করে রেখে দেবেন হিয়ারিং এঁর দিনে প্রথমেই কাজে আসবে।
আর লাগবে গভঃ আইডেন্টি কার্ড। ( সচিত্র পরিচয় পত্র )। এই দুটো ছাড়া
মুশকিলে পড়বেন, কাজ আটকে যাবে।
৫) মৌজা, থানা, জে এল নং , খতিয়াং নং, দাগ নং , দুটো দলিলের আগে পরের নং, পরিমাণ, শতক, অংশ , ইত্যাদি ভাল করে দলিল পড়ে বুঝে নেবেন।
৬) মিউনিসিপালিটি , পঞ্চায়েত ও জমির খাজনার আপ্টুডেট পেমেন্ট রিসিট্ সঙ্গে নিয়ে হিয়ারিং এঁর জন্য ঘরে ঢুকবেন । * হেয়ারিং তিন বা চারটে রুমে হয় ৩০ বা ৩৫টা জনের সিরিয়াল কেস্ নং নিয়ে, কাজেই ১৪০ জনের হেয়ারিং চার ভাগ হয়ে যায়, তাই একটু দেরি করে এলে ম্যানেজ হয়ে যাবে। কারন হেয়ারিং শুরু হয় ১০ঃ৩০মিঃ থেকে ১:৩০ বা ২ঃ০০ পর্য়ন্ত্য চলে, তাই একটু বেলা করেই আসতে পারেন আর এক এক জনের লাগে ৪/৫ মিঃ করে।
বাকীটা জুতোর সোল খয়াতে খয়াতে শিখে নেবেন।
৫) মৌজা, থানা, জে এল নং , খতিয়াং নং, দাগ নং , দুটো দলিলের আগে পরের নং, পরিমাণ, শতক, অংশ , ইত্যাদি ভাল করে দলিল পড়ে বুঝে নেবেন।
৬) মিউনিসিপালিটি , পঞ্চায়েত ও জমির খাজনার আপ্টুডেট পেমেন্ট রিসিট্ সঙ্গে নিয়ে হিয়ারিং এঁর জন্য ঘরে ঢুকবেন । * হেয়ারিং তিন বা চারটে রুমে হয় ৩০ বা ৩৫টা জনের সিরিয়াল কেস্ নং নিয়ে, কাজেই ১৪০ জনের হেয়ারিং চার ভাগ হয়ে যায়, তাই একটু দেরি করে এলে ম্যানেজ হয়ে যাবে। কারন হেয়ারিং শুরু হয় ১০ঃ৩০মিঃ থেকে ১:৩০ বা ২ঃ০০ পর্য়ন্ত্য চলে, তাই একটু বেলা করেই আসতে পারেন আর এক এক জনের লাগে ৪/৫ মিঃ করে।
বাকীটা জুতোর সোল খয়াতে খয়াতে শিখে নেবেন।
৭) সকাল ১০টার আগে মিউটেশনের ফর্ম ৫০ জমা
নিয়ে নেওয়া ও হিয়ারিং এর দিন সকাল বেলায় আপনার সার্ভ করা নোটিসের পোস্টাল
রিসিট দেখিয়ে আপনার জমা দেওয়া ফর্মকে র্যেভিন্যু অফিসারদের ঘরে পাঠানোর
বাধ্যবাধকতার নিয়ম হোল এখানকার হয়ে থাকা বদ্ধমূল দূর্নীতির মূল অংশ,
এর বিরূদ্ধে ট্যাঃ ফুঃ করে কোন লাভ নেই। এই নিয়ম ইচ্ছা করে করা যাতে আপনি
সময় নষ্টর হয়রানীর মধ্যে পড়ে বাধ্য হন দালাল ধরতে ও মোটা টাকা পারিস্রমিক
দিতে বাধ্য হন যার মধ্যে আনুমানিক সরকারী কর্মচারীদের প্রতি সুরক্ষিত
উৎকোচ থাকবে।
এখানে দূর্নীতির অংশ হিসাবে বলা যায় কিছুতেই মিউটেশন ক্লার্ক রা সকাল ১০টায় বা ১০ঃ৩০টায় আসেন না , উনি ইচ্ছা করে পাক্কা এক ঘণ্টা দেরী করে প্রায় ১১টা বা ১১টা ১০মিঃ / ১৫মিঃ নাগাদ অফিসে আসেন,
যাতে কাউন্টারের মুখে ভীষণ ভীর জমে যায় আর আপনি এইজন্য সাহস পাবেন না
সরাসরি আপনার ফর্ম ৫০ বা পর্চার জন্য আবেদন পত্র সরাসরি কাউন্টারে জমা দিতে
পারবেন । এর উপর এখানে কোন সরকারী নোটিস ইচ্ছাকরে এই উদ্দেশ্যে লুকীয়ে
রাখা হয় , যাতে আপনি জানতে না পারেন , কবে আবার আপনার মৌজা অনুযায়ী ফর্ম
জমা নেওয়া হবে। এটা জানার একমাত্র উপায় হোল ফোন করে আপনার এখানে এঁটেলী হয়ে
থাকা দালালদের থেকে এটা জানা । এবার প্রশ্ন হোল দালালরা পয়সা না পেলে
আপনাকে ভালবেসে জানাবে কেন কবে আবার মিউটেশনের ফর্ম জমা নেওয়া শুরু হবে ?
এটা আমি আপনি জানি কিন্তু BL&LRO Shyamnagar জানে না শত প্রয়োচনা
সত্বেও। ইচ্ছা করে মিউটেশন কাউন্টার আনএ্যাটেন্ডেড unattended রেখে দেওয়া হয় যাতে কোরাপশন বা দুর্নীতি চলতেই চলতেই থাকে ।
এক বছর ধরে অভিজ্ঞতাবলে বুঝতে পারছি
মিউটেশনকে বার বার অনিশ্চিত করে দিয়ে এখানকার করাপশনকে চালু রাখা হয়েছে।
আজও সরকারি ফর্ম বিআরএলও -এর হয়ে নীচে দালালরা কেড়ে জমা নিয়ে নিচ্ছে
সকাল ৯ঃ৩০ মিনিটে। হেয়ারিং এর দিনে ফর্ম ৫০ গুলো রেভিন্যুউ অফিসারদের
পাঠানোকে আটকে দেওয়া হচ্ছে ছোট্ট পোষ্টাল রিসিট্ জমা দেওয়ার অছিলায়!
কয়েকজন রেভিন্যুউ অফিসার মোদিজির আদর্শে উদ্ভুদ্ধ হয়ে পোষ্টাল রিসিট্কে
আর গুরুত্ব দিচ্ছেন না , এটা আশার কথা। এটার জন্য আপনাকে সকাল ১০টায়
পৌঁচে অফিসে অত্যাধিক ভীড় বাড়াতে হবে। খুব কঠিন এখানে সব কিছু সরল
বানানো।
৮) কি লাগছে মিউটেশন ফর্ম জমা দেওয়ার সময়।
* দশ ও পাঁচ টাকার দুটো কোর্ট ফিস্ পর পর দু পাতায়।
১) আট পাতার মিউটেশন ফর্ম
২) এই ফর্মের ফিল আপের পর প্রথম ও চতুর্থ পাতার ** দু কপি করে জেরস্ক্র কপি একদম মাথায় অতিরিক্ত – প্রথম পাতা আপনার রিসিট আর চতুর্থ পাতা নোটিস বা নোটিসগুলো ।
৩) দাগের তথ্যর সার্টিফিকেটের কপি
৪) দুই খাজনার আপ্টুডেট কপি
৫) আগের ও শেষ পাওয়া আপনার দুটি দলিলের বা দানপত্রের বা Succession Certificate এর জেরস্ক্র
৬) সব কিছু সুতো দিয়ে সেলাই করে লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ুন তবে তিনটে জিনিস জেমস্ ক্লিপ দিয়ে আপানর ফর্মের বান্ডিলের মাথায় আটকান। ( ঐ প্রথম ও চতুর্থ পাতা ও সঠিক ঠিকানা লেখা খামগুলোকে ) BL&LRO অফিস থেকে এগুলোর উপর সিল ও নানারকমের লেখালেখি করে আপনাকে ফেরত দেবে, , এগুলো নিয়ে বাড়ী ফিরবেন।
৭) যত শতক জমির পর্চা হবে গুন দশ টাকা নিয়ে রেডি থাকবেন, কাউন্টারে এটা জমা নিয়ে নেবে। কবে আপনার পরবর্তী হেয়ারিং ডেট হবে এখান থেকেই জেনে যাবেন।
* দশ ও পাঁচ টাকার দুটো কোর্ট ফিস্ পর পর দু পাতায়।
১) আট পাতার মিউটেশন ফর্ম
২) এই ফর্মের ফিল আপের পর প্রথম ও চতুর্থ পাতার ** দু কপি করে জেরস্ক্র কপি একদম মাথায় অতিরিক্ত – প্রথম পাতা আপনার রিসিট আর চতুর্থ পাতা নোটিস বা নোটিসগুলো ।
এর সঙ্গে প্রথমপক্ষর জন্য ও যদি থাকে দ্বিতীয় পক্ষের ঠিকানা লেখা দুটি বড় এনভেলপ – হেয়ারিং এর আগে এটা আপনাকে রেজিষ্ট্রি পোষ্ট করতে হবে প্রথম পক্ষ মানে নিজেকে ও ( দ্বিতীয় পক্ষকে যদি থেকে থাকে )বা নিজের ঠিকানা সরকারীভাবে যাচাইয়ের জন্য, ও নিজেকে নোটিস দেওয়ার জন্য, আলাদা আলাদা ভাবে । অন্যটা দ্বিতীয়পক্ষের জন্য , যদি তার নাম সেটেলমেন্ট অফিস ভুল বা ইচ্ছা করে পর্চায় তুলে দিয়ে থাকে। এগুলো নিয়ে হেয়ারিং এর দিন আসতে হবে আবার। ( দ্বিতীয়পক্ষের খামতো আর ফেরত পাবেন না, , তাই রেজিষ্ট্রি পোষ্টের ছোট্ট রিসিটটা হেয়ারিং এর দিন লাগবে, তাই এটা খুব গুরুত্বপুর্ন গুরুত্বপুর্ন )
৩) দাগের তথ্যর সার্টিফিকেটের কপি
৪) দুই খাজনার আপ্টুডেট কপি
৫) আগের ও শেষ পাওয়া আপনার দুটি দলিলের বা দানপত্রের বা Succession Certificate এর জেরস্ক্র
৬) সব কিছু সুতো দিয়ে সেলাই করে লাইনে দাঁড়িয়ে পড়ুন তবে তিনটে জিনিস জেমস্ ক্লিপ দিয়ে আপানর ফর্মের বান্ডিলের মাথায় আটকান। ( ঐ প্রথম ও চতুর্থ পাতা ও সঠিক ঠিকানা লেখা খামগুলোকে ) BL&LRO অফিস থেকে এগুলোর উপর সিল ও নানারকমের লেখালেখি করে আপনাকে ফেরত দেবে, , এগুলো নিয়ে বাড়ী ফিরবেন।
৭) যত শতক জমির পর্চা হবে গুন দশ টাকা নিয়ে রেডি থাকবেন, কাউন্টারে এটা জমা নিয়ে নেবে। কবে আপনার পরবর্তী হেয়ারিং ডেট হবে এখান থেকেই জেনে যাবেন।
৮) মোট কতবার শ্যামনগর বিএলএলআরও অফিস আসতে হবে আপনার কার্য়োদ্ধার করার জন্য। দাগের তথ্য পাবার জন্য একদিন বা দুদিন, ও জমি মিউটেশন করার জন্য মোট দুই বা তিন দিন, যদি আপনি সব ঠিকঠাক ভাবে করেন ও আপনার ৯০০ টাকার মতো বাঁচাতে পারেন। এই
ব্যাপারটা পাঁচ ছয় দিনের করে রাখা হয়েছে যাতে এখানে মধ্যসত্ত্ব্যভোগী
সৃষ্টি হয় যারা আপনার সময় বাঁচিয়ে নিজেদের অর্থ ও অনর্থ খুঁজে নিতে
পারে।
৯) ১)প্রথমে আপনার প্লট সার্চ
সার্টিফিকেট বা দাগের তথ্য বার করতে হবে। ২) তারপর মিউটেশন ফর্ম জমা দিতে
হবে ও রিসিট্ নিতে হবে তাতে পরবর্তি হেয়ারিঙ্গের দিন দেবে + যতজনকে
নোটিস্ করতে হবে ততগুলো ফর্ম ৫৭ ও এনভেল্যপে ঠিকানা লিখে প্রথমেই মিউটেশন
ফর্মের সাথে জমা দিতে হবে। যত শতক জমি গুন ১০ টাকায় মোট গভঃ ফিঃ
দিয়ে দিতে হবে। ৩) রেজিষ্ট্রি পোষ্ট করে সব ছোট্টো রিসিট, গুলো যত্ন করে
রেখে দিতে হবে হেরারিঙ্গের দিনের জন্য। ৪) হেয়ারিংএর দিন আপনার সকালেই
লাগবে ছোট্টো পোষ্টাল রিসিট্গুলো + গভঃ আই কার্ড বা ভোটার কার্ড, আসল দলিল + সব খাজনার
আপ্টুডেট রিসিট,। ৫) হেয়ারিং হয়ে গেলে সব ফর্মের তল্পীতল্পা নিয়ে প্রিন্টিং
সেকশনে গিয়ে জমা দিয়ে তারপর পর্চার প্রিন্ট আউট নিয়ে বাড়ী যান। তবে আপনি ভাগ্যবান। কিছু প্রয়োজনীয় ফর্ম পান। পারলে সঠিক ফর্ম বাছুন তাহলে কাজটা সহজ হয়ে যাবে। সোজা ফর্মের লিঙ্কে গিয়ে কার্ডActive PDF file হোল ‘MutationFormBlankWithFormField’ এটাকে ডাউনলোড করুন ও আপনার কম্পুটারেই এর উপর লিখতে থাকুন ও তারপর প্রিন্টআউট নিন, বা সেভ করে নিন
পরে প্রিন্ট নেওয়ার জন্য । ফর্ম ৫০ যেটা জমা দেবেন সেটা দেখতে ভাল হবে। (
Individual synopsis written by a Mutations Applicant named – Pijush
Ghosh ) আপানর ভাল লাগলে অবশ্যই একদম নীচে ( Post a Comment) কমেন্টে কিছু লিখে দেবেন , ধন্যবাদ আপনাকে

Registry Postal Receipt given by Post office is a proof that you Noticed to 2nd Party to be present at Hearing

A Court Fees just 3 times bigger than a postage stamp
