Corruption at Shyamnagar BLLRO office is at its final stages, if
another steps is taken to facilitate citizens who comes for their land
related service to govt office , may begin to feel the ease and
comforts of the constitution of India.
অবশেষে আমার মিউটেশন ফর্ম ৫০ নাম পত্তনের জন্য কোনো মতে জমা দিতে পারলাম। যদিও এখনো নিয়মটা হল, কোরাপশনের দায়দায়িত্ব ঝেরে ফেলা, প্রোঃ-দালাল টাইমিং, ডট সকাল দশটা কাট-আঊট টাইম সব ফর্ম জমা নেওয়ার। কাজেই ১০টার পর বিএলআরও শ্যামনগর অফিসে এসে আপনি আর ফর্ম জমা দিতে পারবেন না, কাজেই আপনাকে দালাল ধরতে হবে।
কাট-আঊট টাইম দশটা করার উদ্দেশ্য হল, যাতে সব স্থানীয় দালালরা বিনা লাইনে তাদের কাজের বান্ডিল একগোছ করে কাউন্টারে জমা দিয়ে দিতে পারে, ও অফিস টাইমের আগের গ্রাহকদের কোন লাইন সম্পর্কিত কোনো অভাব অভিয়োগ কর্নপাত না করতে হয়, আইনের ফাঁক দিয়ে। শুধু এই বলে দিলেই হল, ১০টার আগের কোনো ঘটনার দায় বিএলআরও অফিসের নয়।
এটা অনেকটা এক রাজনৈতিক দলের মতো "Scientific Rigging" এর কায়দা।
এটাকে পরাস্ত করতে হলে চাই ফর্ম জমা নেবার যেন কাট-আউট হয় সকাল ১০ঃ৩০ মিঃ যাতে আসল লাইনের ছবিটা অফিসিয়ালি পরিষ্কার হয়ে যায়। এটা একটা compromise formulae . সবার concern কে টাচ্ করছে।
যদি পুরোনো রাজনৈতিক দলের চাপ না থাকে তো বর্তমান প্রসাশনের কোনো এই পরিবর্তন নিয়ে অনীহা থাকা উচিৎ নয়। কি হবে জনা পাঁচ ছয় জন হাঙ্গরের স্বার্থ রক্ষা করে। এতে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক ইমেজ খুব খারাপ হয়ে যায়, সবাই এই কোরাপসনের দোষ ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলের ঘারে , মাথায় চাপায়।
হ্যাঁ, এখন বিএলআরও শ্যামনগর অফিসের কাজের অনেক উন্নতি হয়েছে, কিন্তু গোঁড়ায় গলদ নিয়ে। এই কোরাপশনের শেষ পেরেক হল গ্রাহকের থেকে মিউটেশন ফর্ম জমা নেবার কাট্-আঊট টাইম টা মাত্র আধ ঘন্টা পেছিয়ে দিয়ে ১০ঃ৩০ মিঃ করে দেওয়া। তাতেই সাঙ্গ হবে সব খেলা। নাগরিকদের হবে আজাদী বাজে রকমের কোরাপশন থেকে।
বর্তমান ব্যবস্থায়, লাইনে দাড়ানোর নাগরিকের সংখ্যা আর জমা পরা "ফর্ম ৫০" -র বিস্তর ফাঁক নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যায় না। কিন্তু সাড়ে দশটা করে দিলেই, লাইনে দাঁড়ানো ব্যক্তিরাই চেঁচাতে শুরু করবেন আমরা লাইনে ৫০ জন ছিলাম কিন্তু ফর্মের সংখ্যা কি ভাবে ২৫০টা হোল?
অবশেষে আমার মিউটেশন ফর্ম ৫০ নাম পত্তনের জন্য কোনো মতে জমা দিতে পারলাম। যদিও এখনো নিয়মটা হল, কোরাপশনের দায়দায়িত্ব ঝেরে ফেলা, প্রোঃ-দালাল টাইমিং, ডট সকাল দশটা কাট-আঊট টাইম সব ফর্ম জমা নেওয়ার। কাজেই ১০টার পর বিএলআরও শ্যামনগর অফিসে এসে আপনি আর ফর্ম জমা দিতে পারবেন না, কাজেই আপনাকে দালাল ধরতে হবে।
কাট-আঊট টাইম দশটা করার উদ্দেশ্য হল, যাতে সব স্থানীয় দালালরা বিনা লাইনে তাদের কাজের বান্ডিল একগোছ করে কাউন্টারে জমা দিয়ে দিতে পারে, ও অফিস টাইমের আগের গ্রাহকদের কোন লাইন সম্পর্কিত কোনো অভাব অভিয়োগ কর্নপাত না করতে হয়, আইনের ফাঁক দিয়ে। শুধু এই বলে দিলেই হল, ১০টার আগের কোনো ঘটনার দায় বিএলআরও অফিসের নয়।
এটা অনেকটা এক রাজনৈতিক দলের মতো "Scientific Rigging" এর কায়দা।
এটাকে পরাস্ত করতে হলে চাই ফর্ম জমা নেবার যেন কাট-আউট হয় সকাল ১০ঃ৩০ মিঃ যাতে আসল লাইনের ছবিটা অফিসিয়ালি পরিষ্কার হয়ে যায়। এটা একটা compromise formulae . সবার concern কে টাচ্ করছে।
যদি পুরোনো রাজনৈতিক দলের চাপ না থাকে তো বর্তমান প্রসাশনের কোনো এই পরিবর্তন নিয়ে অনীহা থাকা উচিৎ নয়। কি হবে জনা পাঁচ ছয় জন হাঙ্গরের স্বার্থ রক্ষা করে। এতে বর্তমান সরকারের রাজনৈতিক ইমেজ খুব খারাপ হয়ে যায়, সবাই এই কোরাপসনের দোষ ক্ষমতায় থাকা রাজনৈতিক দলের ঘারে , মাথায় চাপায়।
হ্যাঁ, এখন বিএলআরও শ্যামনগর অফিসের কাজের অনেক উন্নতি হয়েছে, কিন্তু গোঁড়ায় গলদ নিয়ে। এই কোরাপশনের শেষ পেরেক হল গ্রাহকের থেকে মিউটেশন ফর্ম জমা নেবার কাট্-আঊট টাইম টা মাত্র আধ ঘন্টা পেছিয়ে দিয়ে ১০ঃ৩০ মিঃ করে দেওয়া। তাতেই সাঙ্গ হবে সব খেলা। নাগরিকদের হবে আজাদী বাজে রকমের কোরাপশন থেকে।
বর্তমান ব্যবস্থায়, লাইনে দাড়ানোর নাগরিকের সংখ্যা আর জমা পরা "ফর্ম ৫০" -র বিস্তর ফাঁক নিয়ে কোনো প্রশ্ন করা যায় না। কিন্তু সাড়ে দশটা করে দিলেই, লাইনে দাঁড়ানো ব্যক্তিরাই চেঁচাতে শুরু করবেন আমরা লাইনে ৫০ জন ছিলাম কিন্তু ফর্মের সংখ্যা কি ভাবে ২৫০টা হোল?
No comments:
Post a Comment